বৈশিষ্ট্যঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
কর্তৃক
বহির্বিশ্বে
নির্মিত প্রথম
শহীদ মিনার।
স্থানঃ
ইকেবুকুরো নিশিগুচি
(ওয়েস্ট
এক্সিট) পার্ক।
টোকিওর প্রাণকেন্দ্র
ইকেবুকুরোতে
অবস্থিত এই
পার্কের
গ্লোবাল রিং থিয়েটার
ট্যুরিস্ট স্পট
হিসেবে বিখ্যাত।
নক্সাঃ
ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ
মিনারের মাপের সাথে
সামঞ্জস্য রেখে প্রস্তুতকৃত।
কাঠামোঃ
নিশিগুচি
পার্ক
সংলগ্ন
টোকিও মেট্রোপোলিটান
থিয়েটারএর
স্টিল ফ্রেমের
সাথে সামঞ্জস্য রেখে,
স্টিল ফ্রেমে নির্মিত।
প্রস্তাবনাঃ
তোশিমা সিটি
কর্তৃপক্ষের কাছে শহীদ
মিনার নির্মাণের
প্রস্তাবক
ড. শেখ আলীমুজ্জামান
(প্রধান সমন্বয়ক,
টোকিও
বৈশাখী মেলা),
যা
সমর্থন করেন
ড. ওসামু ওতসুবো
(চেয়ারম্যান, জাপান
বাংলাদেশ সোসাইটি)। পরবর্তীতে
টোকিও বৈশাখী মেলা
কমিটি
ড. শেখ আলীমুজ্জামানের
নেতৃত্বে
আনুষ্ঠানিক
ভাবে
সিটি কর্তৃপক্ষের
কাছে
প্রস্তাবটি
উত্থাপন করে,
যার সমর্থনে
এগিয়ে আসে
বাংলাদেশ
সরকার।
শহীদ মিনার
ভিত্তপ্রস্তর স্থাপন
অনুষ্ঠানের
বক্তব্যে,
তোশিমা সিটির
মেয়র
স্বীকৃতি হিসাবে
উপরোক্ত প্রস্তাবকের
নাম
উল্লেখ
করেন এবং বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী
টোকিও
বৈশাখী মেলা
এবং
জাপান
বাংলাদেশ সোসাইটিকে
ধন্যবাদ
জ্ঞাপন করেন।
ভিত্তিপ্রস্তরঃ
১২ জুলাই ২০০৫,
বাংলাদেশের
তৎকালীন
প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনঃ ১৬ জুলাই ২০০৬, সপ্তম
টোকিও বৈশাখী মেলা।
প্রধান অতিথি-
জাপানের
তৎকালীন
পরিবেশমন্ত্রী। |